By signing up, I agree to Travel To Know Terms of Service, Privacy Policy, Guest Refund policy, and Host Guarantee Terms.
Already a Travel To Know member? Login
Don't have an account? Sign up
Don't have an account? Sign up
2N Pattaya & 3N Bangkok ! Hurry UP ! before it finishes ! BDT 34,999 per person. Includes: 1. 2Nights- Nova Platinum (Grand Deluxe Room) 2. 3Nights- Hotel Manhattan Sukhumvit Bangkok (Deluxe Room) 3. 3 Way Airport pick & drop 4. Coral Island Tour + Local Lunch on SIC* 5. Alcazar show (Normal seats) on SIC* 6. Enroute- Bangkok city tour + 2 temple ticket + gems Gallery 7. Chaophraya cruise dinner on SIC* 8. Safari World + Marine Park + Local Lunch on SIC* 9. Thai insurance Excluded: x Air Tickets x Visa x Dinner/Lunch x Govt. Taxes (if applies) *SIC = Seat-In-Coach In a SIC tour, the traveler shares tour services (like transport, guide) with other travelers who are NOT part of his/her party. #traveltoknow #Thailand #bangkok #AirAsia #Pattaya
Singapore Visa Requirements for Bangladeshi ! Documents required: For applying an entry visa for business or social visits, you will need to submit the following documents: • Valid Passport with at least six months validity from the date of arrival in Singapore. • Passport Bio-data page photocopy (including address page). • Visa Application Form-14A completely filled in with original sign as per passport. • 2 recent passport sized Color photographs (Mat/Semi Mat Paper, white background). MUST be taken during the last 3 months. • Visa request letter from the applicant or from the company if employed or travel letter from the educational institute / student card / Visiting Card (1 Original & 1 photocopy). • National ID card copy. • COVID-19 vaccine Certificates (at least Double dose) • Bank statement for first time Singapore Visa Applicant`s • Air Ticket Booking copy • Hotel Booking Copy • Invitation Letter MUST (Any 1 of following) Form V39A completely filled: o COMPANY INVITATION: (Authorized NRIC Number, Designation, Company Registration Number (UEN), Address, phone number and relationship with applicant). o INDIVIDUAL: (Authorized NRIC Number, Address, phone number, relationship with applicant). • Undertaking from the applicant which states that the applicant has the knowledge of the timeline for issuance of Singapore visa. I am aware an application will take at least 5(five) working days (excluding day of submission), Some applications may require a longer processing time due to additional verification required. For Government Service Holders: For Govt. Service Holders- Letter of Introduction (LOI) letter signed by officials of Ministry of Foreign Affairs (MOFA). VISA PROCESSING TIME: Minimum 5(five) working days (excluding day of submission) to 1 month or more. Do take note that some applications may require more than 1 month for processing and it completely depends on the Singapore Embassy Dhaka. Visa Fees Total Visa fees payable Tk. 6,000 per applicant * (including SGD $30 plus service charges).
Hi there,
Greetings from Travel Toknow!
I like and love travelling and my hobby is photography. I always tried to take photos for for myself as well as for the scenarios of liked places for remembering the event later.... One day, i was browsing for a specific area, then i found a place and some beautiful photos in Google Maps, which made me satisfied. Then i think why i don't share my photos in Google Maps to help other peoples as me! I have started to share my photos in Maps in the view to help others as Google is doing as voluntarily. After someday later, i got an email from google like, Your photos viewed by --- peoples and helped.......; such and such. Which encouraged me a lot. I have started to take quality photos for Maps, start writing review etc. Now, I feel happy that someone is being helped by seeing my photos, might take decision for a place by reading reviews etc.
I always try to briefly know in details about the area/place where i go for 2 reasons. Firstly for my knowing and mostly to share it with others.
Anyway, In our last Europe tour in February-2020, we had started our journey to Rhine Falls by train from Lucerne, switzerland to Zurich, then transfer the train at Zurich Hbf to schaffhausen station. Then again transfer the train at schaffhausen to Neuhausen, Zentrum. Then walk to The Rhine Falls !
I was very excited to see the rhine falls. Atlast, we reached there. The falls view was amazing. The water wave and the roaring sound of water was astonishing. The water was falling about 30 metres up with heavy force and going down to the Rhine rever.
First we went up the hill to view the Total Falls. The hill view was iconic. But my thirst was to be very close to Falls water. So, we went to down stair to touch the water. After touching falls water i felt comfort and cooled my mind. The current of water was noticeable. I was so excited and became spechless for a while. I can't explain it in a word or some words or can't tell in a ........ .
Then took some photos, which i have already shared with Maps. After sometimes, we saw a Rainbow shinning on the Falls, which i have seen very closely. I've never seen a rainbow so closely. I never forget the scenic view of rhine falls.
I think everyone should visit the rhine falls, once he/she visits switzerland/Europe. Otherwise, their journey might become incomplete.
Thanks
#travel2know #traveltoknow #cheapflights #cheapflight #flight #airtickets #travel #tourism #lowprice #tourism #bustickets #bus #bestdeal #railtickets #shohoj #hotelbooking #ride #rhinefalls #topofeurope #Jungfraujoch #Jungfrau #switzerland
বরফ আচ্ছাদিত "আল্পস পর্বত" ভ্রমণ !
সাদা সাদা আর সাদা !
চারিদিকে শুধু ধবধবে সাদা !!
বরফে আচ্ছাদিত আল্পস পর্বতমালার পাহাড়গুলোর দিকে তাকালে মনে হবে যেন, ... আপনি মেঘের রাজ্যে ভেসে বেড়াচ্ছেন আপনমনে। হ্যাঁ, যেমনটি দেখছেন ভিডিওতে ঠিক তেমনই !!
এলাকাটি বছরের অর্ধেক সময় (শীতকালে) বরফে ঢাকা থাকে। আবার বাকী সময় (গ্রীষ্মকালে) এই একই এলাকা ভরে উঠে সবুজের সমারোহে। গ্রীষ্মে চারিদিকে সবুজ গাছপালা, লতাপাতা আর পাখির কোলাহল দেখে আপনার মনেই হবে না যে, এখানে কখনো বরফে আচ্ছাদিত হয়ে পত্রপল্লবহীন বৃক্ষরাজি ঠাঁয় দাঁড়িয়ে থাকে গ্রীষ্মের আশায়। সত্যিই সে এক নৈর্সগিক দৃশ্য !
স্কুল জীবনে ভূগোল বইয়ে পড়েছিলাম আল্পস পর্বতমালার কথা। সেই থেকে মনের কোনে শুপ্ত বাসনা জন্মেছিল আল্পস পর্বতমালার বরফে আচ্ছাদিত রূপটি দেখার ! যাহোক, অফিসিয়াল একটি প্রোগ্রামের সূত্রে সুযোগ হয়েছিল ফ্রান্স যাবার। সে সুযোগে, বাড়তি ছুটি নিয়ে গিয়েছিলাম সুইজারল্যান্ডে। প্রোগ্রাম শেষে বিভিন্ন জায়গা ঘুরে অবশেষে জার্মানের ফ্রাঙ্কফুর্ট থেকে রাতে বাসে করে রওনা হলাম সুইজারল্যান্ডের লুসার্ন শহরের উদ্দেশ্যে। প্রায় ৯ ঘন্টা বাস জার্নি শেষে সকাল ৯ টা নাগাদ এসে পৌঁছালাম লেক বেষ্টিত সুইস কন্যা লুসার্ন শহরে। তাপমাত্র ছিল মাত্র ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। কনকনে ঠান্ডার মধ্যে বাসস্ট্যান্ড থেকে ৪/৫ মিনিটের পথ পেরিয়েই ছিল পূর্বে অনলাইনে বুককৃর্ত ৩ তারকা মানের হোটেল। কুয়াশাচ্ছন্ন জনমানব শূণ্য রোডের পাশে হোটেলের গেটে পৌঁছে দেখি গেটে তালামারা। মনটা একটু খারাপ হয়ে গেল ! পাশে তাকিয়ে দেখি একটি নোটিশ লাগানো- “সাময়িক অসুবিধার জন্য হোটেল বন্ধ। গেষ্টগণ পাশের গলিতে আমাদের পার্টনার হোটেল ”মনোপল” এ যোগাযোগ করুন’’। অথচ কয়েক মিনিট আগেই সে হোটেলের পাশ দিয়ে হেঁটে গিয়েছি আর মনে মনে ভেবেছি, আহ্ যদি এমন সুন্দর হোটেলে থাকতে পারতাম, তাহলে ........।” কি আর করব, শীতের মধ্যে দুরু দুরু পায়ে ”৫ স্টার মানের হোটেল মনোপল” এ গিয়ে রিশিপশনে জিঞ্জেস করতেই অভ্যর্থনাকারী সহাস্যে জানালো, স্যার আমাদের পার্টনার হেটেলের সাময়িক অসুবিধার কারণে আপনাদেরকে এ হোটেলে শিফট করে দিয়েছে। আপনারা একই ভাড়ায় এখানে থাকবেন। যাহোক, সকাল বেলা এরকম একটি অফার শরীর ও মেজাজকে আরো ফুরফুরে করে দিল !
পরেরদিন সকাল ৮-৩০ মিনিটে ট্যুর কোম্পানীর বাস আসবে আমাদের হেটেলের নীচে। আমরা সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠে রেডি হয়ে নাস্তা সেরে কফিতে চুমুক দিতে যাব ঠিক তখনই বাইরে তাকিয়ে দেখি বাস হাজির। আমাদের নিয়েই জুরিখ থেকে আসা ট্যুরিস্ট বাসটি আল্পস পর্বতমালার সর্বোচ্চ শৃঙ্গ - Top of Europe এর উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করল। আমাদের ট্যুর প্যাকেজটি ছিল ১২ ঘন্টার। অর্থাৎ সকাল ৮-৩০ টায় যাত্র শুরু করে আল্পস পর্বতমালার সর্বোচ্চ শৃঙ্গ - Top of Europe ঘুরিয়ে রাত ৮-৩০ এ হোটেলে নামিয়ে দিয়ে যাবে। গাইড ও বাসে থাকা বিভিন্ন দেশের পযটকদের সাথে ভাব বিনিময়ের পর বসলাম জানালার পাশের আসনে।
লেক বেষ্টিত নয়নাভিরাম লুসার্ন শহরের অলিগলি পেরিয়ে বাসটি কিছুক্ষণের মধ্যেই আল্পস পর্বতমালায় প্রবেশ করল। পাহাড় ঘেরা রাস্তার দু’পাশে বরফের মাঝে সারি সারি সবুজ গাছ, সুন্দর সুন্দর কাঠের ঘর, মসৃণ রাস্তা, পাহাড়ী ঝর্ণা দেখতে দেখতে নয়ন জুড়িয়ে গেল ! ঘন্টাখানেক পর আমাদের বাসটি এসে পৌঁছালো আল্পস্ কণ্যা “ইন্টারলেকেন” শহরে। গাইড বললেন, আপনারা এখানে আধাঘন্টা সময় ঘোরাঘুরি করে বাসে ফিরে আসবেন। ঝটপট নেমে যে যার মতো প্রকৃতির নৈসর্গিক দৃর্শ্য উপভোগ করতে করতেই ডাক পড়ল বাসে উঠার। বাস ছাড়ার পর গাইড বললেন, আমরা এখান থেকে Cogwheel ট্রেনে করে আল্পস পর্বতমালার চূড়ায় উঠব। তাতে প্রায় আড়াই ঘন্টা সময় লাগবে। Cogwheel ট্রেনে জার্নি শুনেই শরীরটা কেমন যেন চাঙ্গা হয়ে গেল ! এটি একটি বিশেষ ধরণের ট্রেন, ট্রেনের বডির অধিকাংশই স্বচ্ছ গ্লাস লাগানো এবং ইঞ্জিনের পাশাপাশি এ ট্রেনের নীচে এবং ট্রেন লাইনে একটি চেইনের মত থাকে । ট্রেন চলার সময় এ চেইনের একটি আরেকটির মধ্যে আটকে থাকে যাতে পাহাড়ে উঠার সময় ট্রেন লাইন থেকে পিছলে না যায়। যাহোক, ট্রেনে উঠে জানালার পাশে বসে দু’পাশের দৃশ্য দেখতে দেখতে কোথায় যেন হারিয়ে গেলাম ! বউ এর ডাকে সম্বিত ফিরে পেয়ে দৃশ্যগুলো ক্যামেরাবন্দী করতে শুরু করলাম। যেতে যেতে “গ্রিন্ডেলওয়াল্ড (Grindelwald) ও ওয়েনগেন (Wengen)” এ আমাদেরকে আরো ২টি ট্রেন চেঞ্জ করতে হলো। যতোই যাচ্ছিলাম ততই অভিভুত হচ্ছিলাম ! এরই মাঝে দেখতে পেলাম বিভিন্ন নাম না জানা পাহাড়ী গ্রামের অধিকাংশ বাড়ী আংশিক বা সম্পূর্ণ বরফে ঢেকে গেছে। গাছগুলো পত্রশূণ্য হয়ে আকাশ পাণে চেয়ে দাঁড়িয়ে আছে ঠাঁয়। যার কাধে আবার বরফ জমে তৈরী হয়েছে কৃত্রিম সাদাটে বরফের ছোট ছোট পাহাড় ! কোথাও কোথাও দেখা গেল, এই বিস্তীর্ণ বরফের উপর দিয়ে স্কীইং (skiing) করছে দূরন্ত ছেলে-বুড়োর দল । কোথাও পাহাড়ের উপর থেকে বরফ ভেদ করে পানির ঝর্ণাধারা বেয়ে পড়ছে পানি; আবার তাপমাত্র কম থাকায় সেই পানির ঝর্ণা যাচ্ছে জমে ! দূর থেকে মনে হয় পাহাড়ের গাঁ বেয়ে ছড়িয়ে আছে বরফের সারি সারি রশি ! সূর্যের আলোর বিকিরণে বরফকে একেক যায়গায় একেক রকম দেখা যায় । সে দৃশ্য অতুলনীয় !
গাইডের কাছ থেকে জানলাম, বরফ ঢাকা এই বির্স্তীর্ণ এলাকা গ্রীষ্মকালে সবুজের সমারোহে অপরূপ পরিবেশ তৈরী করে। বরফ ঢাকা ঘরগুলোতে স্থানীয়দের পাশাপাশি তাদের পোষা গরু, ছাগল, ভেড়া, ঘোড়া ইত্যাদিও থাকে। গ্রীষ্মে তারা ঘর থেকে বেরোয় .....।
চলতে চলতে কিভাবে যে আড়াই ঘন্টা পেরিয়ে গেল টেরই পেলাম না। অমরা পৌঁছে গেলাম "জংফ্রউ (Jungfrau)" বা ইউরোপের সবচেয়ে উঁচু ট্রেন ষ্টেশন। সেখান থেকে ৪০০ ফুট লিফটে উঠেই আমরা পৌঁছে গেলাম Top of Europe বা Jungfraujoch !! সমূদ্রপৃষ্ঠ থেকে যার উচ্চতা ১১,৩৭২ ফুট এবং উচ্চতায় হিমালয়ের পরই যার অবস্থান। যেখানে রয়েছে সুইজারল্যান্ডের সর্বোচ্চ Astronomical observatory- The Sphinx Observatory. এখানে দাঁড়িয়ে যে দিকে তাকাই, শুধু বরফ আচ্ছাদিত সাদা পাহাড় আর সাদা পাহাড়, মাথার উপর মেঘরাশি, চারপাশে উড়ছে মেঘ বালিকারা, মাঝে মাঝে প্রখর সূর্যের কিরণ ! সব মিলিয়ে কেমন যেন সবকিছু আউলা-ঝাউলা হয়ে গেল। আবারও বউ এর ডাকে সম্বিত ফিরে পেলাম। ছবি পর্ব শেষ করে গেলাম সর্বোচ্চ শৃঙ্গে তৈরী বরফের মিউজিয়ামে- "Ice Planet". পাহাড় কেটে বানানো বরফের গুহায় বরফ দিয়েই তৈরী পেঙ্গুইণ, ডলফিন, ভাল্লুক, বিভিন্ন স্ট্যাচু ইত্যাদি দাঁড়িয়ে আছে যুগ যুগ ধরে । এক বিন্দু বরফও গলেনি তাদের অবয়ব থেকে। এমন বরফের মিউজিয়াম টিভিতে দেখেছিলাম, যা আজ সরাসরি দেখতে পেলাম।
এত উঁচুতে এলাম আর শপিং বা খাওয়া দাওয়া হবে না তাতো হয় না। তাইতো, স্মৃতি হিসেবে বউ কে কিনে দিলাম একটি বিখ্যাত “সুইস ঘড়ি”। ছেলেমেয়ের জন্য কিনলাম চকলেট রাশি রাশি । অবশেষে Top of Europe এর প্রাকৃতিক দৃশ্য দেখতে দেখতে খাওয়া শেষ করে লুসার্ন ফেরার প্রস্তুতি।
একই পথে ফিরতে ফিরতে আবারও সৌভাগ্য হলো সেই নয়নাভিরাম দৃশ্য দেখার ও উপভোগ করার । মাঝে, গাইডকে বলে এক ষ্টেশনে নেমে, বরফে গড়াগড়ি খেলাম কিছুক্ষণ !! দু’জনে মিলে শ্যুটিং এ ব্যস্ত সময় কাটালাম ।
আবারও শুরু হলো ফেরা । সন্ধ্যা ঘনিয়ে এলো, আল্পসের রূপ বৈচিত্রে এলো নতুন মাত্রা ! চাঁদের আলোয় বরফের পাহাড়গুলোকে দূর থেকে আরো বেশী সুন্দর লাগছিলো। চমৎকার সে দৃশ্য।
ট্রেন ছেড়ে আবারো সেই বাসে করে যাত্রা শুরু হলো। ছোট ছোট শহরগুলোর ঘরবাড়ি, রেস্টুরেন্টগুলো লাইটের আলোয় ভিন্নরূপ লাগছিলো। বাসের লাইটের আলোয় পাহাড়ের গাঁ বেয়ে নামার দৃশ্যটাও ছিল অতুলনীয় !
অবশেষে রাত সাড়ে আটটা নাগাদ বাসটি আমাদের নামিয়ে দিয়ে গেল হোটেলের পাশের রাস্তায়।
এটি ছিল আমার জীবনের একটি শ্রেষ্ঠ জার্নি তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।
ধন্যবাদ।
#traveltoknow #travel #topofeurope #Jungfraujoch #Jungfrau #cheapflights #flight #airtickets #travel #tourism #tourists #turkey #bustickets #bus #Bangladesh #trainticket #railtickets #shohoj
Trevi Fountain !
Myths: If you,
throw 1 coin : you will return to Rome !
throw 2 coins : you will fall in love !!
throw 3 coins : you will marry the person that you loved !!!...
In order to achieve the desired effect, you should throw the coin with your right hand over your left
shoulder.
বাণীটি যেমন সুন্দর, Trevi Fountainটি তার চেয়েও অনেক বেশী সুন্দর ! না দেখলে হয়তো বুঝতেই পারতাম না Trevi Fountain এর
অপরূপ সোর্ন্দয্য কতোটা মনোমুগ্ধকর !
সকালে হোটেলের কমপ্লিমেন্টারি বুফে নাস্তা খেয়ে হোটেল থেকে বের হয়ে Roma Termini গেলাম । সেখান থেকে আন্ডারগ্রাউন্ড মেট্রো
রেলে করে ৩টি ষ্টেশন পেরিয়ে প্রথমে Collossium দেখা, তারপর “রোমান সাম্রাজ্যের ধ্বংসাবশেষ” (Roman Forum) দেখতে দেখতে
দুপুর গড়িয়ে গেল, পিওর ইতালিয়ান পিজ্জা দিয়ে Lunch শেষে Piazza Venezia (ইটালিয়ান সামরিক জাদুঘর) দেখছি এমন সময় গ্রামের
প্রবাসী ছোট ভাই বুলেট চলে এসেছে। দীর্ঘদিন পর তাকে দেখে আনন্দে জড়িয়ে ধরি এবং আমার মিসেস এর সঙ্গে তাকে পরিচয় করিয়ে দেই।
তারপর একসাথে Piazza Venezia দেখা শেষকরে ৩ জনে Trevi Fountain দেখতে যাত্রা শুরু করি। ৮/৯ ডিগ্রি তাপমাত্রায় কয়েক
মিনিট হাঁটতেই রাস্তার পাশে দেখতে পেলাম একজন লোক বাতাসে ভাসছে। হতচকিয়ে গেলাম, পরে খেয়াল করে দেখলাম ঐ ভদ্রলোক একটি
লোহার ফ্রেমে পা আটকিয়ে তাতে কাপড় পেঁচিয়ে দাঁড়িয়ে আছেন । দেখে যে কেউ ভাববেন তিনি যেন বাতাসে উড়ছেন। তাকে ১ ইউরো দিয়ে
আবারও হাঁটতে শুরু করতেই কানে ভেসে এলো পানির কলকল শব্দ ! বুলেট বলল, ভাইয়া এটাই Trevi Fountain এর পানির শব্দ। আমরা
কাছাকাছি এসে গিয়েছি। সেখান থেকে এ শব্দটা ভেসে আসছে। পড়ন্ত বিকেলে একটু সামনে এগোতেই চোখ আটকে গেল অপরূপ সোর্ন্দয্য
মন্ডিত Trevi Fountain এর উপর। তারপর কিছুক্ষণ চুপচাপ দাঁড়িয়ে উপভোগ করতে লাগলাম রেঁনেসা যুগে বানানো কৃত্রিম ঝর্ণার পানি
পড়ার দৃশ্য ! ঝর্ণার নীচের পানিটা স্বচ্ছ নীল রংয়ের আর লাইটিং এর কারণে ঝর্ণা থেকে যে পানিটা পড়ছে সেটিকে হলুদাভ দেখাচ্ছে। অনেক
লোকের সমাগমের কারণে পানির কাছে পৌঁছানোই দুঃস্কর ! তবুও ভিড় ঠেলে গেলাম পানির কাছে। দু’চারটে ফটো তুলে নিবৃত্ত হলাম। ছেলে-
মেয়েরা, কেউ একা বা কয়েকজনে দল বেধে কয়েন ছুড়ে মারছে পানিতে তাদের মনোবাঞ্ছনা প‚রণের আশায়। যাহোক, পুরোটা সময় খুবই
উপভোগ্য ছিল।
অনেকে হয়তঃ ভাবছেন আমরা কয়টা কয়েন ফেললাম !! না আমরা একটি কয়েনও ফেলিনি । হা হা হা
একটু ইতিহাস : তৎকালীন সময়ে রোম শহর থেকে ১৩ বা ২২ কিমি দ‚রে একটি মিষ্টি পানির উৎসের সন্ধান পেয়েছিল। তা থেকে রোম শহরে
সুপেয় পানি সরবরাহের জন্য এক রাজ কুমারীর সাহায্যে রোমান প্রযুক্তিবিদরা ঝরর্ণাটি খৃষ্টপ‚র্ব ১৯ শতকে ক্সতরী করেছিল বলে ধারণা করা হয়।
পরবর্তীতে বিভিন্ন সময়ে সংস্কারের পর Architect Mr Nicola Salvi এর ডিজাইন অনুযায়ী এটির প‚নঃনির্মাণ সম্পন্ন হয় ১৭৬২ খৃষ্টাব্দে
এবং Pope Clement XIII এটি উদ্বোধন করেন। সর্বশেষ ২০১৫ সালে ঝর্ণাটিতে LED লাইট সংযোজন করে বর্তমান রূপ পেয়েছে। এটি
৮৬ ফুট উচু এবং ১৬১ ফুট প্রসস্ত।
ঝর্ণাটি ৩ রাস্তার সংযোগস্থলে হওয়ায় রোমান ভাষা অনুযায়ী Tre vie (৩ রাস্তা) থেকে Trevi Fountain নামকরণ হয়েছে।
ঝর্ণাটিতে দর্শনার্থীরা মনোবাঞ্ছনা প‚রণের আশায় প্রতিদিন গড়ে প্রায় ৩ হাজারের মত কয়েন নিক্ষেপ। যা দিন শেষে কর্তৃপ্ক্ষ সংগ্রহ করে রোমের
অসহায় মানুষের কল্যাণে ব্যবহৃত হয়।
প্রচুর পর্যটক সমাগম হলেও স্থানটি সবসময় ঝকঝকে তকতকে থাকে। কারণ আগত দর্শনার্থীরা সচেতন হওয়ায় কেউ কোথাও ময়লা ফেলে না।
তাছাড়া, পরিচ্ছন্ন কর্মীরাও কিছুক্ষণ পরপর স্থানটিকে পরিস্কার করেন।
ধন্যবাদ।
#TreviFountain #Trevi_Fountain #Trevi #Fountain #RomeTour #cheapflights #cheapflight #lowprice #Travel #Tourism #planefare #airfares #cheapairfares #Cruisefare #tourpackage #tour